পৌত্তলিকতা বর্জিত মুসলিম ঈদোৎসব

Date:

ঈদ মানে আনন্দ। আনন্দ প্রকাশের আরো নানা ক্ষেত্র আছে।যেমন: বিয়ে-শাদীর আনন্দ, সন্তান জন্মগ্রহণ করলে, আকীকা উপলক্ষে , পরীক্ষা পাস করলে , নতুন চাকরি হলে এবং ব্যবসা-বাণিজ্যে লাভ করলে ইত্যাদি আনন্দ প্রকাশের ক্ষেত্র।

প্রত্যেক জাতির মধ্যেই আনন্দোউৎসব পালনের নানা রীতিপ্রথাও প্রচলিত । যুগে-যুগে. দেশে-দেশ যার যার রীতিপ্রথা অনুযায়ী তারা ঈদ উদযাপন করে থাকে। সকল জাতির আনন্দ প্রকাশের ধরণ -করণ , রীতিপ্রথাও ভিন্ন ভিন্ন। এসব আনন্দ-উল্লাস করতে গিয়ে জাতীয় রাষ্ট্রীয় অর্থ-সম্পদ অকাতরে ব্যয় করা হয়, কিন্তু বঞ্চিত, অবহেলিত, অভাবী, হতদরিদ্রগণ মানুষের কোথাও ভাগ্যোন্নয়ন ঘটেছে বলে জানা যায় না । আনন্দ-ফুর্তিতে যে বিপুল অর্থের অপচয় ঘটানো হয় , তার ক্ষুদ্রাংশও যদি দু:খি-দরিদ্র , অভাবী-অসহায় জনগোষ্ঠীর কল্যাণে ব্যবহার করা হতো তাহলে কোথাও ভিক্ষুক-অভাবী খোঁজ পাওয়া যেতো না।
কিন্তু ইসলামের ঈদোৎসবের শানই আলাদা , এর তাৎপর্য বৈশিষ্ট্য স্বাতন্ত্র্য অন্য কোনো জাতির আনন্দোৎসবের সাথে এর কোনই মিল নেই। বিশেষত:রমযানের মহিমা মাহতœ্যই আলাদা। মুসলমানদের ঈদের তাৎপর্য জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম সংক্ষেপে এইভাবে ব্যক্ত করেছেন:

“ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে
এলো খুশির ঈদ।”
বিশ্ব মুসলিমের দরদি বুলবুল কবি কাজী নজরুল ইসলাম ঈদের সওগাত উপহার দিতে গিয়ে রমযান মাসব্যাপী রোজা পালনের পর মুসলিম হৃদয়ে যে আনন্দ-অনুভ‚তি জাগ্রত হয় সেদিকেই ইঙ্গিত করেছেন। এ আনন্দ খুশির শেষ নেই , চিরকাল রমযান মাস শেষে এর আগমন ঘটতে থাকবে। মাসব্যাপী সিয়াম সাধনার পর মানুষের মধ্যে আনন্দের ধারা বইতে শুরু করে, যার শেষ নেই। এ খুশির ঈদ পূর্বেও ছিল , বর্তমানে আছে এবং ভবিষ্যতেও আসতে থাকবে , এটাই খোদার চিরন্তন বিধান।কিন্তু এক্ষেত্রেও সেই একই প্রশ্ন,ঈদের খুশি হতে কারা বঞ্চিত থাকে? সবাই যদি ঈদের আনন্দ উপভোগ করতে থাকে তাহলে ঈদের দিন সর্বত্র হাত পাতানো ভিক্ষুকের ভিড় লেগে থাকতো না ।
গত বছরের ঈদ ছিল করোনা কবলিত। একই পরিস্থিতির শিকার ছিল মুসলিম দুনিয়াসহ সারাবিশ্ব । ঈদের আয়ের উপর নির্ভর জনগোষ্ঠী এবার সে বিপদ হতে মুক্ত, যদিও অনেক দেশ করোনা মোকাবিলায় এখনও হিমশিম খাচ্ছে। করোনা বা এ জাতীয় মহামারী আবার যে ছোবল মারবে না সে কথা নিশ্চয়তা কেউ দিতে পারে না ।কাজেই গতবারের ঈদ বঞ্চিতরা এবার সে ক্ষতি যেন পুষিয়ে নিতে পাওে, বিত্তশালীদের মধ্যে সেই উদার,মন-মানসিকতা জাগ্রত থাকাটাই কাম্য।
মুসলমানদের মধ্যে ক’জনই বা আছেন যারা সত্যিকারভাবে অনুসরণ করে থাকেন ঈদের সেই মৌলিক শিক্ষা। জাতীয় কবির ভাষায়: ‘দে যাকাত মুর্দা মুসলিমের আজ ভাঙাতে দিল । ঈদের খুশি দু:খি-দরিদ্র,বঞ্চিত-অসহায় সম্প্রদায় কখনো কি অনুভব করতে পারে?’
পারে না বলেই তো বিত্তবান ধনীদের প্রতি ধর্মীয় নির্দেশ ফিতরা-যাকাত ও অন্যান্য দান-খয়রাতের । পূর্ণ রমযান মাসেই সিয়াম পালনে রোযাদারের কোন ত্রæতি -বিচ্যুতি ঘটে থাকলে তা সংশোধন করে নেয়ার জন্যই ফিতরা প্রথার প্রবর্তন করা হয়েছে। ইসলামের অন্যতম স্তম্ভ যাকাত প্রদানের বিধানটিও দেয়া হয়েছে প্রায় একই উদ্দেশ্যে। কিন্তু এক শ্রেণীর বিত্তশালী মুসলিম আজ যাকাত প্রদানকে একটি অর্থনৈতিক বোঝা মনে করলেও প্রকৃতপক্ষে ঈদ আদর্শের মধ্যে নিহিত রয়েছে বহু কল্যাণ-উপকার!যাকাত প্রথা কেবল আতিœক ও নৈতিক উন্নতিই সাধন করে না , গরীব,দু:খী-অসহায়-বঞ্চিতদের আর্থিক অভাব-অনটনও দূর করার জন্য এ প্রথা গুরুত্বপূর্ণ ভ‚মিকা পালন করতে সক্ষম।

BAY JUTE LIMITED ADS

সিয়াম সাধনার মাস রমযান । এ মাসের শেষে ঈদুল ফিতরের প্রস্তুতিও প্রায় শেষ হয়ে যায়, রাত পোহালেই ঈদের মূল ক্রিয়া-কর্ম শুরু হয়ে যায়, যা মসজিদে ঈদগাহে নামাজ-খুৎবা-মোনাজাতের মাধ্যমে মূলপর্ব শেষ হয়;এর আগেই ফিতরা -যাকাত প্রদানের প্রক্রিয়াদি সমাধা করা উত্তম ।
ঈদের প্রস্তুতি ও সমাপ্তি পর্বগুলোর প্রতি দৃষ্টিপাত করলে যে বিষয়গুলো স্পষ্ট হয়ে উঠে , সেগুলো এইভাবে দেখা যেতে পারে;
১) পয়লা শওয়ালের ফজরের সময় হতে সদকাতুল ফিতর বা ফিতরা ধার্য করা হয়েছে। এটি প্রত্যেক মুসলমান নারী-পুরুষ,প্রত্যেক শিশু-কিশোর তথা ছোট বড় ,আজাদ-গোলাম, মুসাফির -রোজাদার , রোযা ভঙ্গকারী সকলের পক্ষ হতে প্রদান করতে হয়। ফেকার কেতাবগুলোতে এর বিশদ বিবরণ রয়েছে।
২) এ ফিতরা প্রদান করার নিয়ম হচ্ছে, ঈদের নামাযের পূর্বে ফিতরা প্রদান করা সুন্নত এর আগেও প্রদান করা যেতে পারে,তবে ওয়াজেব সদকা-ফিতরা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রদান করার বিধান।
৩) শরীয়ত যাদেরকে যাকাত-ফিতরা পাওয়ার অধিকারী ঘোষণা করেছে , তাদের মধ্যে যাকাত-ফিতরার অর্থ বন্টন করা।
৪) পবিত্র কোরআনে এরূপ আট শ্রেণীর লোকের উল্লেখ আছে । রসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন , যার উপর ফিতরা প্রদান ওয়াজেব করা হয়েছে, অথচ সে তা প্রদান করে না, এমতাবস্থায় তার রোজাগুলো আসমান ও জমিনের মাঝখানে ঝুলন্ত অবস্থায় থেকে যায়। অর্থাৎ আল্লাহর দরবারে তা কবুল হয়না। সদকাতুল ফিতরা বা ফিতরা প্রথা প্রবর্তনের প্রকৃত উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য বিশ্লেষণ করলে যে বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে উঠে তা হচ্ছে,মাসব্যাপী সিয়াম সাধনার ফলাফল। মুসলমানদের ঈদের আনন্দে সমভাবে শরিক হওয়া ,কেউ বাদ না পড়া এবং ধনী-দরিদ্রের পার্থক্য দূর করে সকলে একই কাতারে শামিল হওয়া। এখানেই ঈদ আনন্দের রহস্য নিহিত ।
৫) ইসলামে আর্থিক সঙ্গতির ক্ষেত্রেও যাকাতের ন্যায় ফিতরা প্রদানে কোন শর্ত আরোপ করা হয়নি , কেবল যাকাত প্রাপকরাই ফিতরা পাওয়ার উপযোগী বলে ঘোষণা করা হয়েছে। ঈদের আনন্দ খুশি হতে কেউ যেন বঞ্চিত না হয়, সে বিবেচনায় ফিতরা প্রদানের ক্ষেত্রকে অত্যন্ত প্রশস্ত ও ব্যাপক ভিত্তিক করা হয়েছে। পক্ষান্তরে সদকা গ্রহীতাদের সংখ্যা করা হয়েছে অতিসংকুচিত। সদকার তাৎপর্য এখানেই পরিলক্ষিত হয়। সমাজের কিছু সংখ্যক লোক-যারা সদকা প্রদানকারীদেরকে বহুস্তরে বিভক্ত করেছে এবং তাদের সংখ্যাই বিপুল । অবশ্য এটা ভিন্ন কথা যে, বর্তমানে আমাদের সমাজে অক্ষম গরীব নামধারী এক শ্রেণীর সক্ষম বিত্তবান ব্যক্তিও গরীব -মিসকিন বেশে কৃত্রিম ভিক্ষুক সেজে প্রকৃত দু:খি-দরিদ্রের ন্যায্য অধিকারে ভাগ বসাতে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে, বিনা পরিশ্রমের তাদের এই পেশা ভালই চলছে। নকল ভিক্ষুকদের অবাধে বিচরণ বন্ধ করা গেলে প্রকৃত অভাবীদের অধিকার সুরক্ষিত হবে।
৬) সম্ভবত: জাতীয় কবি নজরুল ইসলাম এ কারণেই বলে গেছেন:
‘যারা জীবন ভরে রেখেছে রোজা
নিত্য উপাসী
সেই গরীব -এতিম-মিসকিন
দে যা কিছু মুফিদ।’
অভ‚ক্ত-অভাবী, এতিম-মিসকিনরা রোযা রেখেও বঞ্চিত,তাদের প্রাপ্য অধিকারে নকল ভিক্ষুকের দল ভাগ বসায়, তাদের সম্পর্কে সজাগ থাকা প্রয়োজন।
৭) ঈদের একটি বিরাট সূদুর প্রসারী আবেদন হচ্ছে ভ্রাতৃত্ববোধও ব্যাপক ঐক্যস্থাপন । সদকার মাধ্যমেও এ আবেদন অনেকটা পূরণ করা সম্ভব। তথাপি , আল্লাহর প্রতি সদকার মাধ্যমে এই কৃতজ্ঞতা প্রকাশের সাথে জামাত সহকারে ঈদের নামায আদায় করার মধ্যেও একই উদ্দেশ্য নিহিত রয়েছে। জামাতে নামায আদায় করার জন্য মসজিদের পরিবর্তে ঈদগাহ নির্ধারণ করার বিধান হতে ঈদের উদ্দেশ্য স্পষ্ট।
ঈদগাহে ঈদের নামায পড়া মহানবী (সাঃ) এর সুন্নত, তিনি সব সময় ঈদগাহে নামায আদায় করতেন। একবার ভীষণ বৃষ্টির সময় ময়দানে গমন করা সম্ভব ছিল না বলে, হুজুর (সাঃ) মসজিদেই ঈদের নামায আদায় করেছিলেন। এই একবার ব্যতীত আর কখনো মসজিদে ঈদের নামায পড়েছিলেন বলে প্রমাণ পাওয়া যায় না। তিনি উভয় ঈদের নামায ঈদগাহে পড়তেন। এর প্রধান উদ্দেশ্য ছিল , বিপুল সংখ্যক মুসলমান ঈদের নামাযের জন্য উপস্থিত হতে পারে, কাফের-মোশরেক তথা অমুসলিমদের কাছে মুসলমানদের ঈদের শান দবদবা তথা উচ্চ মর্যাদা যেন প্রকাশ পায়। কেননা মুসলিম ঐক্য সংহতি প্রকাশের জন্য এটাই উৎকৃষ্টপন্থা। কিন্তু আজকাল সাধারণত দেখা যায় , অধিকাংশ ক্ষেত্রে মুসলমানগণ ঈদগাহ ময়দান মুখি হওয়ার পরিবর্তে মসজিদে গিয়ে ঈদের নামায পড়তে অধিক আগ্রহী। এর কারণ হিসেবে অনেকে অনেক কথা বলে থাকেন।
বস্তুতে ঈদুল ফিতরের গোটা উৎসবটাই হচ্ছে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত আনন্দ মুখর কর্মকান্ডের সমাহার, যার সাথে ইসলামের ভ্রাতৃত্ববোধ,ঐক্য-সংহতি এবং মানবতা তথা মানবকল্যাণে এক অপূর্ব নিদর্শন। সদকা, দান-খয়রাত, ঈদের সময় যাকাত প্রদান , ঈদের খুৎবা প্রভৃতি কার্য সম্পাদনে এক অপূর্ব আনন্দ উপলব্ধি করা যায় , বাহ্যিক বহু আনন্দের চেয়ে ঈদের এসব আনন্দ ও উপকার, গুরত্ব ও তাৎপর্য অনেক বেশী এবং দীর্ঘস্থায়ী।ইসলামের এসব ঈদ আনুষ্ঠানিকতা বিচার-বিশ্লেষণ করলে মুসলমানদের ঈদোৎসবের সঠিক তাৎপর্য ফুটে উঠে এবং এসব ঈদ বৈশিষ্ট্যের সাথে অন্যান্য জাতির আনন্দোৎসবের মধ্যে কোন সামঞ্জস্য খোঁজে পাওয়া যায় না । ইসলাম পূর্বযুগে আরবে প্রচলিত আনন্দোৎসবগুলোর স্থলে মুসলমানদের জন্য স্বতন্ত্র ঈদোৎসব নির্ধারনের ঘটনা প্রমাণ করে যে, ইসলাম জাহেলী যুগের পৌত্তলিকতা প্রভাবিত আনন্দোৎসবের স্থলে তৌহিদই ঈদোৎসবকে গ্রহণ করেছে।
ইতিহাসের প্রতি তাকালে দেখা যায় যে, দুনিয়ার প্রত্যেক জাতির মধ্যে কোনো না কোনো প্রকারের আনন্দ -উল্লাশের নানা ধরণের ব্যবস্থা ও নানা রীতি-প্রথার প্রচলন ছিল , আরব বিশ্ব ও তার ব্যতিক্রম ছিল না এবং তাদের চিন্তা-চেতনা , ধ্যান-ধারণা তথা আকীদা -বিশ্বাস ইত্যাদি জীবনযাত্রার সর্বক্ষেত্রে পৌত্তলিকতা বাসা বেঁধে ছিল। কিন্তু মুসলমানদের সবকিছুই ছিল তওহীদ তথা আল্লাহর একত্বের প্রকাশ ঘটতে থাকে সবকিছুতেই। মুসলমানদের প্রচলিত দুটি ঈদের সর্বস্তরে তওহীদের নির্দশনে পরিপূর্ণ-এর সূচনা হয় মদীনা হতেই।
জানা যায়, রসূলুল্লাহ (সাঃ) মক্কা হতে মদীনায় হিজরত করে দেখতে পান , সেখানে অবস্থানকারী মদীনা বাসীরা দুদিন আনন্দ-উৎসব পালন করছে। স্বাভাবিকভাবেই তাদের ইসলাম পূর্বে এসব আনন্দ-উৎসব রসূলুল্লাহ (সাঃ) এর পছন্দ ছিল না । তিনি তাদের জন্য দুটি ঈদের দিন ধার্য্য কওে দেন -একটি ঈদুল ফিতর এবং অপরটি ঈদুল আযহা ।
অন্যান্য জাতির উৎসব অপেক্ষা ইসলামের এ দুটি ঈদ সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ, অতি উত্তম । হিজরী দ্বিতীয় সালে রসূলুল্লাহ (সাঃ) এ মহিমান্বিত ঈদের কথা ঘোষণা করেছেন । সুতরাং ঈদের বৈশিষ্ট্য, শাশ্বত এর চিরন্তন আদর্শ-শিক্ষা, অন্য কোন ধর্মে পাওয়া যাবে না , ঈদের গৌরব একমাত্র মুসলিম জাতির জন্য নির্ধারিত , মুসলমানগণই ঈদের তাৎপর্য অনুধাবন করতে পারেন এবং তারাই এর মৌলিক আদর্শ মূল্যায়ণ করতে সক্ষম ।
কিন্তু প্রশ্ন হলো , বর্তমান বিশ্বে ঈদুল ফিতরের যথার্থ আদর্শ কতটুকু গ্রহণ করা হচ্ছে ? কেবল আনুষ্ঠানিকতা ও লৌকিকতা ব্যতীত মুসলিম উম্মাহ ঈদের আদর্শ হতে বহুদূরে সরে গেছে। আমাদের দেশেও দেখা যায় , আনুষ্ঠানিকতা প্রদশর্নে অর্থ ব্যয়ের প্রতিযোগীতা, যার সাথে ঈদ আদর্শ শিক্ষার কোন মিল খোঁজ পাওয়া সহজ নয়। আল্লাহ পাক সকলকে সঠিকভাবে ঈদ উদযাপনের তওফিক দান করুন। “ঈদ-মোবারক”

খালেদ সাইফুল্লাহ সিদ্দিকী

The Sailor
The Sailorhttps://www.thesailor.us/
“ The Sailor Magazine ” একটি অরাজনৈতিক এবং অসম্প্রদায়িক ম্যাগাজিন। সারা বিশ্বে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বাংলাদেশী ভাই বোনদের কথা বলা এবং আমরা যারা বাংলাদেশে মাতৃভূমিতে বসবাস করছি সকলের মধ্যে সমন্বয় হিসেবে আমরা আছি সবসময়, দেশ-বিদেশের খবরা-খবর সকল বিষয়ে পাঠকদের সামনে উপস্থাপন করাই আমাদের লক্ষ্য।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

Share post:

Subscribe

spot_imgspot_imgspot_imgspot_img
spot_imgspot_imgspot_imgspot_img

Popular

More like this
Related

পল আলেকজান্দ্রার

লোহার তৈরি ফুসফুসে বেচে ছিলেন ৭০ বছর , নাম...

রমজান মাসের চাঁদ দেখা গেছে

আজ সোমবার বাংলাদেশের আকাশে রমজান মাসের চাঁদ দেখা গেছে...

বিল্লাল হোসেন রাজু

জীবনের প্রথম চাকরি অফিস সহকারী পদে ২০১২ সালে। তারপর...

ছোটবেলায় ভাবতাম রোজা রেখে ইফতারে রুহ্ আফজা না খেলে রোজা হবে না।

ছোটবেলায় ভাবতাম রোজা রেখে ইফতারে রুহ্ আফজা না খেলে...